এবিআইএমের সভাপতি বলেন, ছাত্রশিবিরের এ অর্জন কেবল একটি নির্বাচনী মাইলফলক নয়, এটি বাংলাদেশে ন্যায়, মর্যাদা এবং যুব সমাজের ক্ষমতায়নের দীর্ঘমেয়াদি সংগ্রামের অংশ। এবিআইএম অন্যান্য ছাত্র সংগঠন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণকেও স্বীকৃতি দেয়, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রাণবন্ত প্রতিফলন।
সবশেষে এবিআইএমের সভাপতি আহমদ ফাহমি বিন মোহদ সামসুদ্দিন বলেন, সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এক সহকর্মী যুব আন্দোলন হিসেবে এবিআইএম বাংলাদেশের আমাদের ভাই ও বোনদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে। আমরা প্রার্থনা করি যে এই নবায়িত ম্যান্ডেট শিক্ষার্থী কল্যাণকে শক্তিশালী করবে, গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যকে সমৃদ্ধ করবে এবং ন্যায় ও মানবতার বৃহত্তর উদ্দেশ্যে অবদান রাখবে। এই বিজয় মুসলিম যুব আন্দোলনগুলিকে বিশ্বব্যাপী প্রেরণা হিসেবে কাজ করুক, যাতে তারা জ্ঞানে, ধৈর্যে এবং ঐক্যবদ্ধভাবে আমাদের যুগের মহান চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে পারে।